সেক্টর |
ভিশন-২০৪১ |
কার্যক্রম |
বর্তমান অবস্থা |
কর্মপরিকল্পনা |
মন্তব্য |
||
স্বল্পমেয়াদী (২০১৮-২০২১) |
মধ্যমেয়াদী (২০২২-২০৩০) |
দীর্ঘমেয়াদী (২০৩১-২০৪১) |
|||||
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) গাইবান্ধা জেলা |
আধুনিক, টেকসই ও নিরাপদ সেচ ব্যবস্থাপনা |
১. সেচ কাজে ভূ-পরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি |
|
|
|
|
|
ক) নদী, খাল, পুকুর, বিল ইত্যাদি পুনঃ খনন |
ভূ-পরিস্থ পানির সংরক্ষণ, ভূ-গর্ভস্থ পানির রিচার্জ বৃদ্ধি ও জলাবদ্ধতা নিরসণকল্পে জেলার খাস, মজা নদী, খাল, পুকুর, বিল ইত্যাদি পুনঃ খননের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। |
4০% |
65% |
100% |
300.00 কিঃ মিঃ সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
||
খ) সেচ কাজে বৃষ্টি ও ভূ-পরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি |
পুনঃ খননকৃত খাল, পুকুর, বিলে সংরক্ষিত বৃষ্টির পানি ও নদীতে এলএলপি স্থাপনের মাধ্যমে সেচ কাজে ভূ-পরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি করা। |
3০% |
৫5% |
100% |
200 টি এলএলপি স্থাপনের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
||
2. সেচ কাজে পানি ব্যবহারের দক্ষতা বৃদ্ধি |
|
|
|
|
|
||
ক) ভূ-গর্ভস্থ সেচ নালা নির্মাণ |
ভূমি ও পানির অপচয় রোধকল্পে অর্থাৎ সেচ দক্ষতা বৃদ্ধির নিমিত্তে প্রতিটি সেচ যন্ত্রে ভূ-গর্ভস্থ সেচ নালা নির্মাণ ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ফিতা পাইপের ব্যবহার বৃদ্ধি করা। বর্তমানে 504 কিঃ মিঃ ভূ-গর্ভস্থ সেচ নালা নির্মাণ করা হয়েছে এবং 300 মিঃ ফিতা পাইপ ব্যবহার করা হচ্ছে। |
3০% |
55% |
10০% |
50 টি সেচ যন্ত্রে 50 কিঃমিঃ ভূ-গর্ভস্থ সেচ নালা নির্মাণের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
||
খ) সেচ কাজে ফিতা পাইপের ব্যবহার |
3০% |
55% |
10০% |
5000 মিটার ফিতা পাইপ ব্যবহারের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
|||
গ) আধুনিক সেচ প্রযুক্তি ব্যবহার (স্প্রিংকলার, ড্রিপ ও ভ্যালি ইরিগেশন) |
- |
- |
10% |
30% |
বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ পূর্বক বর্নিত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সবজি জাতীয় ফসলে সেচ প্রদান করা সম্ভব |
||
ঘ) স্মার্ট কার্ড বেইজম প্রি-পেইড মিটার ও টেলি মিটারিং সিস্টেম চালু করণ |
সেচ ব্যবস্থাপণা আধুনিকায়ন, স্বল্প খরচে সেচ গ্রহণ ও সর্বোপরি সেচের পানির অপচয় রোধকল্পে স্মার্ট কার্ড বেইজম প্রি-পেইড মিটার ও টেলি মিটারিং সিস্টেম চালু করণ। বর্তমানে 504 টি সেচ যন্ত্রে প্রি-পেইড মিটার ও 60 টি টেলি মিটার স্থাপন করা হয়েছে। |
25% |
50% |
10০% |
504 টি সেচ যন্ত্র |
||
3. সেচ কাজে সৌর শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি |
সেচ যন্ত্র পরিচালনার জন্য সৌরশক্তি চালিত পাম্প এর ব্যবহার বৃদ্ধি করা |
20% |
40% |
80% |
|
||
4. মাননীয় কৃষি মন্ত্রী মহোদয়ের উদ্ভাবন- সৌরশক্তি চালিত পাতকুয়া (Dugg Well) খনন |
বরেন্দ্র এলাকায় ভূ-গর্ভস্থ ও ভূ-পরিস্থ পানির সমন্বিত (Conjunctive) ব্যবহার ও ভূ-গর্ভস্থ পানির অতিমাত্রা ব্যবহার সীমিত করণে খরা সহষ্ণিু ও স্বল্প পানি গ্রাহী ফসলে সেচ প্রদানের নিমিত্তে সৌরশক্তি চালিত পাতকুয়া (Dugg Well) খনন করা। |
40% |
70% |
100% |
100 টি পাতকুয়া (Dugg Well) খননের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
চলমান পাতা
পাতা নং- 02
সেক্টর |
ভিশন-২০৪১ |
কার্যক্রম |
বর্তমান অবস্থা |
কর্মপরিকল্পনা |
মন্তব্য |
||
স্বল্পমেয়াদী (২০১৮-২০২১) |
মধ্যমেয়াদী (২০২২-২০৩০) |
দীর্ঘমেয়াদী (২০৩১-২০৪১) |
|||||
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) গাইবান্ধা জেলা |
আধুনিক, টেকসই ও নিরাপদ সেচ ব্যবস্থাপনা |
5. জলাবদ্ধতা নিরসণ ও কৃষি জমি পুনুরুদ্ধার |
গাইবান্ধা জেলায় বিল ও অনেক জলাবদ্ধ এলাকা রয়েছে। খাল-খাড়ী ভরাট হয়ে যাওয়ায় প্রাকৃতিক পানি নির্গমণ পথ সংকুচিত হয়েছে এবং বিভিন্ন জায়গায় অ-পরিকল্পিত ভাবে পুকুর খনন করায় কৃষি জমি জলাবদ্ধ জমিতে পরিণত হয়েছে। নিষ্কাশন নালার মাধ্যমে জলাবদ্ধ পানি নির্গমণের ব্যবস্থা করা হলে ঐসব এলাকা জলাবদ্ধতামুক্ত হয়ে কৃষি জমিতে রুপান্তরিত হবে। |
2০% |
45% |
8০% |
5000 হেক্টর সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
6. উৎপাদিত কৃষিপণ্য পরিবহণ ও বাজারজাত করণের লক্ষ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন |
কৃষকের উৎপাদিত কৃষিপণ্য পরিবহণ ও বাজারজাত করণের লক্ষ্যে গ্রামীণ সড়ক পাকা করণ। |
|
|
|
|
||
ক) গ্রামীণ সড়ক পাকা করণ |
10% |
২৫% |
৫০% |
|
|||
খ) পুনঃ খননকৃত খাল/নদীতে ফুট ওভার ব্রীজ নির্মাণ |
৫% |
৩০% |
৫০% |
|
|||
7. রাবার ড্যাম নির্মাণ |
নদীর পানি সেচ কাজে ব্যবহার ও মাছের অভয়াশ্রম সংরক্ষণের নিমিত্তে কালপানি নদীর কানাইখাল অংশে রাবার ড্যাম নির্মাণ |
- |
% |
- |
01 টি |
||
8. বনায়ন |
প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে পুনঃ খননকৃত নদী, খাল, পুকুর ও রাস্তা/বাঁধে বৃক্ষ রোপণ। বর্তমানে গাইবান্ধা জেলায় 1.50 লক্ষ বৃক্ষ রোপণ করা হয়েছে। |
25% |
৪০% |
10০% |
1.5 লক্ষ বনায়নের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
||
9. কৃষক প্রশিক্ষণ |
আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর কৃষি সম্পর্কে কৃষক প্রশিক্ষণ প্রদান। বর্তমানে গাইবান্ধা জেলায় 300 জন কৃষককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। |
১0% |
45% |
10০% |
100 জন কৃষক প্রশিক্ষণের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
||
10. উন্নত জাতের বীজ উৎপাদন ও বিপণন |
গাইবান্ধা জেলায় প্রতি বছর বোরো মৌসুমে প্রায় 10 মেঃ টন ও আমন মৌসুমে প্রায় 5 মেঃ টন বীজ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। |
10% |
৪০% |
৮০% |
|
||
১1. বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ |
স্থাপিত গভীর নলকূপ হতে গ্রামীণ জনপদে আর্সেনিকমুক্ত বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ স্থাপনা নির্মাণ। বর্তমানে গাইবান্ধা জেলায় 5 টি স্থাপনার মাধ্যমে 5000 জন গ্রামীণ অধিবাসীকে বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। |
১5% |
40% |
৮০% |
5 টি খাবার পানি সরবরাহ স্থাপনা নির্মাণের সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা |
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS